বাংলাদেশে ই কমার্স এর প্রসার এবং শীর্ষ ই কমার্স ডিজাইনার কোম্পানি ! । Top e commerce website company

বাংলাদেশে ই কমার্স এর প্রসার এবং শীর্ষ ই কমার্স ডিজাইনার কোম্পানি !

বাংলাদেশে ই কমার্স এর প্রসার এবং শীর্ষ ই কমার্স ডিজাইনার কোম্পানি !

ইলেকট্রনিক কমার্স বা ই-কমার্স বা ই-বানিজ্য একটি বানিজ্য ক্ষেত্র যেখানে কোন ইলেকট্রনিক সিস্টেম (ইন্টারনেট বা অন্য কোন কম্পিউটার নেটওইয়ার্ক) এর মাধ্যমে পণ্য বা সেবা ক্রয়/ বিক্রয় হয়ে থাকে। আধুনিক ইলেকট্রনিক কমার্স সাধারণত ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব এর মাধ্যমে বানিজ্য কাজ পরিচালনা করে। এছাড়াও মোবাইল কমার্স, ইলেকট্রনিক ফান্ড ট্রান্সফার ও অন্যান্য আরো কিছু মাধ্যম ব্যবহৃত হয়। উন্নত বিশ্বের মত বাংলাদেশেও ই-কমার্স ব্যবসা দ্রুত জনপ্রিয়টা পাচ্ছে।

দুনিয়া ব্যাপী ই কমার্স ভিত্তিক ব্যাবশা ক্রমেই বাড়ছে । সারা বিশ্বে অনলাইন লেনদেনের বাড়ার কারণে এ অর্থনীতির গতি ও আকার বড় হচ্ছে । অনলাইনে সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান ওয়ার্ল্ডপে তাদের সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশ করে, জানায় বিজনেস টেকে । ২০১২ সালে বৈশ্বিক ই-কমার্স বাজারের আকার ছিল ১৭০ কোটি ডলারের। ওয়ার্ল্ডপের পূর্বাভাস অনুযায়ী, অনলাইনে পণ্য ও সেবা কেনার জন্য ব্যাংকনির্ভর যে কার্ডসেবা (ডেবিট-ক্রেডিট) প্রচলিত রয়েছে, ২০১৭ সালে তার বিকল্প কিছু পদ্ধতিতে ই-কমার্স বাজারের ৫৯ শতাংশ লেনদেনই সম্পন্ন হবে। ওয়ার্ল্ডপের মতে, বিকল্প লেনদেন পদ্ধতিগুলো হবে, অনলাইন (রিয়েল-টাইম) ব্যাংক ট্রান্সফার, ডিরেক্ট ডেবিট, ই-ওয়ালেট ও মোবাইল।

বাংলাদেশে ই-কমার্সবর্তমান অবস্থায় নিজের ব্যাবশাইক অবস্থান ধরে রাখার জন্য ই-কমার্স ছাড়া আধুনিক কন অপশন নেই বললে ভুল হবে না । ই-কমার্স বা ইলেকট্রনিক কমার্স হলো সেই একমাত্র মাধ্যম যার মাধ্যমে আপনি আপনার ব্যবসাকে নিমেষই ছড়িয়ে দিতে পারেন সারা দুনিয়ায় । বলা হয়ে থাকে, ভবিষ্যতে পৃথিবীর সব ধরনের ব্যবসা-বাণিজ্য এক সময় ই-কমার্সের মাধ্যমে পরিচালিত হবে। সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেড়ে চলেছে ই-কমার্সের ব্যবহার। বাংলাদেশে ই-কমার্সের প্রভাব হয়তো এখনো পুরোপুরি পড়েনি। তারপরও বাংলাদেশের প্রায় সব ব্যবসাই এখনো প্রচলিত পদ্ধতিতে পরিচালিত হচ্ছে। আমাদের উচিত দ্রুত এ প্রচলিত পদ্ধতির পরিবর্তন ঘটিয়ে সবাইকে ই-কমার্সের আওতায় নিয়ে আসা। অন্যথায় বিশ্ববাজারে বাজার হারাবে বাংলাদেশ । বাংলাদেশের গার্মেন্টসশিল্পসহ বেশকিছু পণ্য এখনো বিশ্ববাজারে খুবই সমাদৃত । একে পুরোপুরি ই-কমার্সের আওতায় নিয়ে আসা প্রয়োজন, না হলে বিশ্ববাজারে নিজ অবস্থানে টিকে থাকা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়বে। ই-কমার্সের আওতায় সব ধরনের ব্যবসা-বাণিজ্য চালালে বাইরের দেশের লোকেরা খুব সহজে আমাদের নিজেদের দেশের পণ্যের সঙ্গে অন্যান্য দেশের তুলনা করতে পারবে এবং অপেক্ষাকৃত সস্তা বলে আমাদের দেশের পণ্যের বাজারজাত আরও বৃদ্ধি পাবে। এ ছাড়া আমাদের দেশে স্থানীয় বাজারের জন্য ই-কমার্সের ব্যাপক প্রচলন প্রয়োজন। এতে খুব সহজে ঘরে বসে বিস্তর বিবেচনা করে সবকিছু কেনাকাটা করতে পারব। সর্বোপরি ই-কমার্সের প্রচলন করার জন্য সরকারি এবং স্থানীয় উদ্যোক্তাদের এগিয়ে আসতে হবে। তাহলেই বাস্তবায়িত হবে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার অগ্রযাত্রা।

ই কমার্স ওয়েবসাইট ডিজাইন সম্পর্কে আসলে বলার তেমন কিছুই নেই । ওয়েবসাইটটি অনলাইন ক্রেতাদের ক্রয়-বান্ধব পরিবেশ নিশ্চিত করাই মুল কাজ । আপনার ই কমার্স ওয়েবসাইটি এমন ভাবেই সাজান যেন অনলাইন ক্রয় প্রক্রিয়া সহজতর হয় এবং দোকানে গিয়ে পণ্য কেনার মতই অনলাইনে পণ্য কেনার অভিজ্ঞতা লাভ করে। ওয়েবসাইট এর এই রূপান্তর ক্রেতাকে আরও সহজভাবে আপার কম্পানির অফার এবং পণ্য লাইন দেখতে সক্ষম করবে । নতুন ই-কমার্স সাইটটি পণ্যের ক্যাটালগ আরও সংগঠিতভাবে ক্রেতার সামনে উপস্থাপন করানোর চেষ্টা করুন । রাখুন সোশ্যাল মিডিয়েতে আপানার ওয়েব সাইটের ফ্যান পেইজ কিম্বা গ্রুপ । ক্রেতাদের জন্য তাদের পছন্দের ব্র্যান্ড কিম্বা প্রোডাক্ট থাকুক আপনার সাইটে, তাদের প্রয়োজনীয় পণ্য কিনতে বা প্রয়োজনীয় পণ্য সার্চ করা কিমবা সহজে অর্ডার করার অপশন দিতে ভুলবেন না ।

বর্তমান সময়টা ই-কমার্সের। একটি পূর্ণাঙ্গ ই-কমার্স সলিউশনের প্রয়োজনীয়তা তাই অনস্বীকার্য। এমন চাহিদা পূরণ করতেই BLACK iz WEBs দিচ্ছে পূর্ণাঙ্গ ই-কমার্স সলিউশন। এর প্রধান প্রধান বৈশিষ্ট্যের মধ্যে রয়েছে মোবাইল ফ্রেন্ডলি ইউজার ইন্টারফেস, পূর্ণাঙ্গ কাস্টমার প্রোফাইল, আনলিমিটেড পণ্য কেনা, নিরাপদ অনলাইন গেটওয়ে প্রভৃতি। ডোমেইন রেজিস্ট্রেশন, হোস্টিং, ডিজাইন, ডেভেলপমেন্ট, স্বয়ংক্রিয় ইলেকট্রনিক ইনভয়েস, শপিং কার্ট সলিউশন, স্টক ব্যবস্থাপনা, অনলাইন কাস্টমার ফিডব্যাক, সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন এবং ই-কমার্সের সাথে সংশ্লিষ্ট সব ধরনের কাজের পূর্ণাঙ্গ সলিউশন প্রদান করতে সক্ষম BLACK iz WEBs । বিশ্বে ই-কমার্সের বাজার উল্লেখযোগ্য হারে বাড়ছে। এর অন্যতম কারণ হচ্ছে গ্রাহকরা এখন নগদ লেনদেনের চেয়ে অনলাইন লেনদেনকেই বেশি নিরাপদ মনে করছেন।

বাংলাদেশে ই-কমার্স

.
ই-কমার্স ব্যবসা করতে হলে এখনই সিদ্ধান্ত নিতে হবে আপনাকে। কারণ যত লেট করবেন, পিছিয়ে পড়বেন। ২০১৪ সাল যদি হয় আপনার ই-কমার্স ব্যবসা শুরু, অর্থাৎ, সুন্দর একটি সাইট তৈরি, প্রোডাক্ট প্লান (কি ধরনের প্রোডাক্ট থাকবে, তার মার্কেট ডিমান্ড), কাষ্টমার সাপোর্ট সিস্টেম, এরপর আসবে সাইট মার্কেটিং/প্রোমশন ইত্যাদি। এরপর……..২০১৫ সাল হতে শুরু হবে আপনার ব্যবসা/লাভ। তার পূর্বেও হতে পারে। এটা নির্ভর করে আপনার সাইটের প্রোডাক্ট, ভিজিটর, মার্কেটিং ইত্যাদি বিষয়ের উপর। কত লাভ/ইনকাম হবে মাসে? এটা বলা মুশকিল। তবে অনলাইন শপিং মল তো! যদি লক্ষাধিক ভিজিটর ঢুকাতে পারেন সাইটে, ভিজিটর তার কাঙ্খিত ও কোয়ালিটি জিনিষ পায়, তবে তো সারছে! মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা কামাতে পারবেন আপনি। কত লক্ষ? সময়ই বলে দিবে।
ই-কমার্স ব্যবসার সবচেয়ে বড় সুবিধা হল ইনভেষ্টমেন্ট কম এবং পর্যায়ক্রমে ইনভেষ্টমেন্ট (অর্থাৎ, অবস্থা বুঝে বিনিয়োগ), ফলে ঝুঁকি কম।

Related posts

Leave a Comment